সিলেট ২৪শে জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১০ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৪শে রজব, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ৬:০৬ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ১১, ২০১৬
নিউ সিলেট ডেস্ক ::::: বাগেরহাটের রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র কোনো দুর্যোগ বয়ে আনবে কি না-তা নিয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় কোনো কাজ করেনি বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া। শুক্রবার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান তিনি।
মায়া বলেন, রামপাল পরিবেশ সংক্রান্ত বিষয়। রামপাল নিয়ে আমাদের কোন সার্ভে নেই। আমাদের সার্ভে হলো যেখানে দুর্যোগ, সেখানে মোকাবেলা।
একজন সাংবাদিক জানতে চান, সুন্দরবন এলাকায় যদি রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র হয়, তাহলে বাংলাদেশ কি দুর্যোগকবলিত হবে কি না।
জবাবে মায়া বলেন, আমরা ভারতে সফরে গিয়েছিলাম। এই সফরে যে সফলতা- সেটা তুলে ধরার জন্য আপনাদের ডেকেছি। রামপাল বিষয় নিয়ে আপনাদের সঙ্গে পরে আলোচনা করবো।
ভারত সফরে রামপাল ইস্যু এসেছে কি না-জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, ‘রামপাল নিয়ে ভারতে বসে কোন আলোচনা হয়নি। আমাদের আলোচনা হয়েছে দুর্যোগ নিয়ে। ভারত ও বাংলাদেশে একই ধরনের দুর্যোগ হয়। বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনা করে তারা উপকৃত হয়েছে। আমরাও নতুন কিছু বিষয় জানতে পেরেছি তাদের কাছ থেকে।
গত ৩ থেকে ৫ নভেম্বর ভারতের নয়াদিল্লিতে এশিয়ার মিনিস্ট্রিরিয়াল কনফারেন্স অন ডিজাস্টার রিস্ক রিডাকশন শীর্ষক সম্মেলন শীর্ষক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সে সম্মেলনের সফলতা ও অভিজ্ঞতা তুলে ধরতে এই সংবাদ সম্মেলন ডাকেন মন্ত্রী মায়া।
মায়া বলেন, ভারতের প্রধানন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশের প্রশংসা করে বলেছেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ রোলমডেল।
সংবাদ সম্মেলনে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক রিয়াজ আহমেদ বলেন, ‘বাংলাদেশ দুর্যোগ ঝুঁকিপূর্ণ দেশ। তবে আমরা দুর্যোগ মোকাবেলায় রোল মডেল। আমাদের ফরমূলা পার্শ্ববতী দেশ গ্রহণ করছে।
এক প্রশ্নের জবাবে মহাপরিচালক বলেন, ‘আপনারা শুনেছেন, বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ বলেছে রামপাল সুন্দরবনের কোন ক্ষতি করবে না। এর বাইরে কোনো কথা নেই।’ তিনি বলেন, ‘কৃষকদের আন্দোলনের কারণে পশ্চিমবঙ্গে টাটার শিল্প হয়নি। পরে তারা চলে গেছে গুজরাটে। এখন সেখানে উন্নয়ন হচ্ছে। রামপাল নিয়ে সে বিষয়টাও আমাদের বিবেচনায় রাখতে হবে।‘
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, নদী ভাঙন এলাকায় লোকদের পুনর্বাসন করা হয়। দুর্যোগ মন্ত্রণালয় থেকে তাদেরকে ঘর করে দেওয়া হয় । আর ভাঙন কবলিত এলাকার মানুকে ভিজিএফ কার্ডের মাধ্যমে চাল দেওয়া হয়।
শনি | রবি | সোম | মঙ্গল | বুধ | বৃহ | শুক্র |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ২ | ৩ | ||||
৪ | ৫ | ৬ | ৭ | ৮ | ৯ | ১০ |
১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬ | ১৭ |
১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২ | ২৩ | ২৪ |
২৫ | ২৬ | ২৭ | ২৮ | ২৯ | ৩০ | ৩১ |
EDITOR & PUBLISHER:
JUMAN AHMED
OFFICE : 4/4 SURMA MARKET
SYLHET
EMAIL:newsylhet2016@gmail.com
WEB:www.sylheterkhobor.com
MOB:01712-298815
Design and developed by ওয়েব হোম বিডি