সিলেট ২৩শে জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৯ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৩শে রজব, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ১:৪৮ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ২৯, ২০১৬
নিউ সিলেট ডেস্ক::: ঢাকার গুলশানে হলি আর্টিসান বেকারিতে গত ১ জুলাই সন্ত্রাসী হামলায় ব্যবহৃত অ্যাসাল্ট রাইফেল পাকিস্তানি বিশেষজ্ঞদের সহায়তায় ভারতের মালদহ জেলায় তৈরি হয়েছিল। খাগড়াগড় বিস্ফোরণের ঘটনায় সম্প্রতি কলকাতা পুলিশের স্পেশ্যাল টাস্ক ফোর্সের (এসটিএফ) অভিযানে আটক ছয়জনের মধ্যে একজন একথা স্বীকার করেছে বলে জানিয়েছে দেশটির জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (এনআইএ)।
গুলশানের ওই হামলায় ২০জনকে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। পরে আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর যৌথ অভিযানে ৫ জঙ্গি নিহত হয়।
খাগড়াগড় বিস্ফোরণের ঘটনায় সম্প্রতি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও আসামে জেএমবির সন্দেহভাজন ছয় সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের একজন বাংলাদেশের ত্রিশালে জঙ্গি ছিনতাইয়ের ‘হোতা’ আনোয়ার হোসেন ফারুক বলে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে। গ্রেফতার একজনের দেওয়া তথ্যে গুলশান হামলার অস্ত্র কারখানার হদিস মিলছে বলে এনআইএ কর্মকর্তারা জানাচ্ছেন।
গ্রেফতার সন্দেহভাজন সন্ত্রাসীর ভাষ্যমতে, পাকিস্তানি উপজাতীয় বন্দুকনির্মাতা গোপনে মালদহ ভ্রমণ করেন মুঙ্গেরের বন্দুক নির্মাতাদের প্রশিক্ষণ দিতে। যারা এই সীমান্তবর্তী জেলায় একে-২২ রাইফেল তৈরির ক্ষেত্র স্থাপন করেছে।
এইসব অস্ত্র চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা দিয়ে বাংলাদেশে চোরা চালান করা হয়।
এনআইএ সন্দেহ করছে, ওই বন্দুক নির্মাতা ও প্রশিক্ষক ‘দারা আতম খেল’ সম্প্রদায় থেকে এসেছে। যারা পেশোয়ার ও কোহাতের মধ্যবর্তী একটি গ্রামে বসবাস করে। এই সম্প্রদায়ের লোকজন অত্যাধুনিক অস্ত্র তৈরি করে তালেবানদের সহায়তা করে থাকে।
এনআইয়ের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেন, ‘আমরা এখনও নিশ্চিত না। তবে আটকরা সন্দেহভাজনের ভাষার যে বর্ণনা দিয়েছে তাতে এটা ধারণা করছি জায়গাটি খাইবার পশতুনখাওয়া প্রদেশের একটি গ্রামের।’
বাংলাদেশ ইতোমধ্যে নিশ্চিত করেছে যে হলি আর্টিসানে ব্যবহৃত অস্ত্র সীমান্তের বাইরে থেকে এসেছে। বিহার পুলিশ এ ব্যাপারে ইতোমধ্যে অনুসন্ধান শুরু করেছে বলে জানান ওই এনআইএ কর্মকর্তা।
২০১৪ সালের ২ অক্টোবর বর্ধমান জেলার একটি বাড়িতে বোমা তৈরির সময় বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে যা খাগড়াগড় বিস্ফোরণ নামে পরিচিত। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া।
শনি | রবি | সোম | মঙ্গল | বুধ | বৃহ | শুক্র |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ২ | ৩ | ||||
৪ | ৫ | ৬ | ৭ | ৮ | ৯ | ১০ |
১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬ | ১৭ |
১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২ | ২৩ | ২৪ |
২৫ | ২৬ | ২৭ | ২৮ | ২৯ | ৩০ | ৩১ |
EDITOR & PUBLISHER:
JUMAN AHMED
OFFICE : 4/4 SURMA MARKET
SYLHET
EMAIL:newsylhet2016@gmail.com
WEB:www.sylheterkhobor.com
MOB:01712-298815
Design and developed by ওয়েব হোম বিডি