ডেস্ক রিপোর্ট: রাজধানীর জুরাইন মেডিকেল রোড শিশু কবরস্থান সংলগ্ন একটি বাসায় মোহর আলী (৫০) নামে এক ব্যবসায়ী ছেলের হাতে খুন হয়েছেন। শনিবার (২৯ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নিহত মোহর আলীর একটি মোজার কারখানা আছে।

মোজার কারখানার কর্মচারী লোকমান মিয়া সংবাদমাধ্যমকে জানান, বিকেলে মোহর আলীর বড় ছেলে সুমন (২৮) ধারাল অস্ত্র দিয়ে তার বাম পাশের ঘাড়ে কুপিয়ে পালিয়ে যায়। পরে আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) নিয়ে গেলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

তিনি আরও জানান, পারিবারিক কলহের জের ধরেই এই ঘটনা ঘটে। তার বড় ছেলে নেশাগ্রস্ত ছিল। সে সবসময় নেশা করত। তাদের মধ্যে ঝগড়ার সৃষ্টি হলে এক পর্যায়ে সে তার বাবার ঘাড়ে কোপ মেরে পালিয়ে যায়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (এএসআই) বাচ্চু মিয়া দ্য রিপোর্টকে জানান, লাশ মর্গে রাখা হয়েছে।

( সূত্র- দ্য,রি/অক্টোবর ২৯, ২০১৬ )

রাজধানীর জুরাইন মেডিকেল রোড শিশু কবরস্থান সংলগ্ন একটি বাসায় মোহর আলী (৫০) নামে এক ব্যবসায়ী ছেলের হাতে খুন হয়েছেন। শনিবার (২৯ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নিহত মোহর আলীর একটি মোজার কারখানা আছে।

মোজার কারখানার কর্মচারী লোকমান মিয়া সংবাদমাধ্যমকে জানান, বিকেলে মোহর আলীর বড় ছেলে সুমন (২৮) ধারাল অস্ত্র দিয়ে তার বাম পাশের ঘাড়ে কুপিয়ে পালিয়ে যায়। পরে আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) নিয়ে গেলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

তিনি আরও জানান, পারিবারিক কলহের জের ধরেই এই ঘটনা ঘটে। তার বড় ছেলে নেশাগ্রস্ত ছিল। সে সবসময় নেশা করত। তাদের মধ্যে ঝগড়ার সৃষ্টি হলে এক পর্যায়ে সে তার বাবার ঘাড়ে কোপ মেরে পালিয়ে যায়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (এএসআই) বাচ্চু মিয়া দ্য রিপোর্টকে জানান, লাশ মর্গে রাখা হয়েছে।

( সূত্র- দ্য,রি/অক্টোবর ২৯, ২০১৬ )

রাজধানীর জুরাইন মেডিকেল রোড শিশু কবরস্থান সংলগ্ন একটি বাসায় মোহর আলী (৫০) নামে এক ব্যবসায়ী ছেলের হাতে খুন হয়েছেন। শনিবার (২৯ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নিহত মোহর আলীর একটি মোজার কারখানা আছে।

মোজার কারখানার কর্মচারী লোকমান মিয়া সংবাদমাধ্যমকে জানান, বিকেলে মোহর আলীর বড় ছেলে সুমন (২৮) ধারাল অস্ত্র দিয়ে তার বাম পাশের ঘাড়ে কুপিয়ে পালিয়ে যায়। পরে আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) নিয়ে গেলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

তিনি আরও জানান, পারিবারিক কলহের জের ধরেই এই ঘটনা ঘটে। তার বড় ছেলে নেশাগ্রস্ত ছিল। সে সবসময় নেশা করত। তাদের মধ্যে ঝগড়ার সৃষ্টি হলে এক পর্যায়ে সে তার বাবার ঘাড়ে কোপ মেরে পালিয়ে যায়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (এএসআই) বাচ্চু মিয়া দ্য রিপোর্টকে জানান, লাশ মর্গে রাখা হয়েছে।

( সূত্র- দ্য,রি/অক্টোবর ২৯, ২০১৬ )

This post has been seen 336 times.