সিলেট ২৩শে জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৯ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৩শে রজব, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ১২:০২ অপরাহ্ণ, এপ্রিল ৮, ২০১৮
নিউ সিলেট ডেস্ক : সিরিয়ার স্থানীয় উদ্ধারকর্মী ও চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, পূর্বাঞ্চলীয় ঘৌতা শহরের দৌমা এলাকায় গ্যাস হামলার ঘটনায় কমপক্ষে ৭০ জন নিহত হয়েছে। স্বেচ্ছাসেবী উদ্ধারকারী সংস্থা হোয়াইট হেলমেট এক টুইটে বেশ কিছু মরদেহ পড়ে আছে এমন একটি ভবনের ছবি প্রকাশ করেছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা ব্যক্ত করেছে সংস্থাটি। তবে অন্য কোনো উৎস থেকে এই তথ্য স্বাধীনভাবে যাচাই করা সম্ভব হয়নি।
সিরিয়া সরকার রাসায়নিক হামলার এই অভিযোগকে মিথ্যা বলে উল্লেখ করেছে। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, তারা সাম্প্রতিক ভয়াবহ হামলা সম্পর্কে তথ্য পর্যবেক্ষণ করছে। তারা আরও বলেছে, রাসায়নিক হামলা ব্যবহার করা হয়ে থাকলে সিরিয়ার মিত্র হিসেবে যুদ্ধ করা রাশিয়াকেই দায়ী করা উচিৎ।
পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় বলছে, নিজেদের লোকদের ওপরই রাসায়নিক অস্ত্র দিয়ে হামলার ইতিহাস রয়েছে রাশিয়ার। অগণিত সিরিয়ানদের ওপর রাসায়নিক হামলার দায় নিতে হবে রাশিয়াকে। মন্ত্রণালয় বলছে, তাদের ধারণা হামলায় কমপক্ষে ৪০ জন নিহত হয়েছে। তবে নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলেও আশঙ্কা করা হয়েছে।
স্থানীয় বেশ কিছু মেডিক্যাল, পর্যবেক্ষণ সংস্থা এবং মানবাধিকার সংস্থা রাসায়নিক হামলার খবর নিশ্চিত করেছে। তবে হতাহতের সংখ্যা নিয়ে দ্বিমত দেখা গেছে। ওই অঞ্চলে আসলেই কি ঘটছে তা পরিস্কার নয়।
সরকার বিরোধী ঘৌতা মিডিয়া সেন্টার এক টুইট বার্তায় জানিয়েছে, এক হাজারের বেশী মানুষ রাসায়নিক হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ৭৫ জনের বেশি মানুষ রাসায়নিক গ্যাসের কারণে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় আক্রান্ত হয়েছে।
ওই হেলিকপ্টার থেকে ব্যারেল বোমা হামলা চালানো হয়েছে। এসব বোমায় বিষাক্ত নার্ভ এজেন্ট সারিন গ্যাস ছিল। এসব হামলায় ৭০ জন নিহত হওয়ার কথা নিশ্চিত করেছে দামেস্ক রুরাল স্পেশালিটি হসপিটাল।n24/ns/-
শনি | রবি | সোম | মঙ্গল | বুধ | বৃহ | শুক্র |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ২ | ৩ | ||||
৪ | ৫ | ৬ | ৭ | ৮ | ৯ | ১০ |
১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬ | ১৭ |
১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২ | ২৩ | ২৪ |
২৫ | ২৬ | ২৭ | ২৮ | ২৯ | ৩০ | ৩১ |
EDITOR & PUBLISHER:
JUMAN AHMED
OFFICE : 4/4 SURMA MARKET
SYLHET
EMAIL:newsylhet2016@gmail.com
WEB:www.sylheterkhobor.com
MOB:01712-298815
Design and developed by ওয়েব হোম বিডি